ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ , ২৩ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
মেধাস্বত্ব সংরক্ষণে সেল প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ ইউজিসির বিপুল আমদানিতেও ভোজ্যতেলের বাজার অস্থিতিশীল চিন্ময় দাসের জামিন প্রশ্নে হাইকোর্টের রুল মুক্তিযোদ্ধা তথ্যভাণ্ডার তৈরিতে অনিয়ম এ সরকারও কুমিল্লা থেকে খুনের ইতিহাস শুরু করেছে-শামসুজ্জামান দুদু যুব সমাজ দেশে জীবন ও জীবিকার নিশ্চয়তা পাচ্ছে না-জিএম কাদের ট্রাম্পের শুল্কনীতির অস্থিরতায় বিশ্ব অর্থনীতির ঝুঁকি বাড়ছে সাংবাদিকদের ওপর নির্যাতন বাড়ছে পাচার অর্থ ফেরাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা ২৩৯৯ কোটি টাকা ব্যয়ে ক্রয় কমিটিতে ১২ প্রস্তাব অনুমোদন প্রশাসন ক্যাডারের তরুণদের হতাশা-ক্ষোভ গুচ্ছে থাকছে ২০ বিশ্ববিদ্যালয় ৯ বছরেও ফেরেনি রিজার্ভ চুরির অর্থ কারাগার থেকে ফেসবুক চালানো সম্ভব নয় ৮ ফেব্রুয়ারি ছয় সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ-আসিফ নজরুল এক সপ্তাহ পর ক্লাসে ফিরলেন তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা কোটায় উত্তাল জাবি সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনব্যবস্থা সমর্থন করছি না-মান্না চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপের আখেরি মোনাজাত আজ
ঈদের ৫ দিনে সড়কে ঝরলো ৯২ প্রাণ

কিছুতেই থামছে না মৃত্যুর মিছিল

  • আপলোড সময় : ১৯-০৬-২০২৪ ০৯:৩৩:৫৪ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২০-০৬-২০২৪ ১২:০৪:৩২ পূর্বাহ্ন
কিছুতেই থামছে না মৃত্যুর মিছিল
সড়ক নিরাপত্তায় হাজার হাজার কোটি টাকার প্রকল্প, শত শত সুপারিশ, টাস্কফোর্স কিছুই কাজে আসছে না। সরকারি হিসাবেই আগের বছরের প্রথম তিন মাসের চেয়ে এ বছর দুর্ঘটনা ৪৪ শতাংশ এবং প্রাণহানি ৩০ শতাংশ বেড়েছে। প্রায় প্রতিটি দুর্ঘটনার পর গাড়ি কিংবা সড়কের ত্রুটি সামনে আসছে। সড়ক যেন মৃত্যুপুরী। কোনোভাবেই সড়কে থামছে না মৃত্যুর মিছিল। এবারও পবিত্র ঈদুল আজহায় গত ৫দিনে সড়ক-মহাসড়কে ৯২জনের মুত্যু হয়েছে। তবে সড়কে মৃত্যুর মিছিলের নেপথ্যের কারণ জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। সারাদেশে সড়ক দুর্ঘটনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ইদানিং বেপরোয়া ড্রাইভিং, মোটরবাইক ও ইজিবাইকের কারণে সারাদেশে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটছে, এটা খুব দুর্ভাগ্যজনক। ইদানিং যে দুর্ঘটনাগুলো ঘটছে তার মধ্যে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনাই বেশি হচ্ছে। দুর্ঘটনার চিত্র দেখলে দেখা যাবে বেপরোয়া গতিতে মোটরসাইকেল চালানোর কারণেই সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ঘটেছে। এরপর আছে ইজিবাইক। তারাও বেপরোয়া গতিতে এটি চালাচ্ছেন। সড়ক থেকে এ বাহনগুলোকে বাদ দেয়ার উপায় নেই। এজন্য সচিবকে দ্রুত নীতিমালা করার জন্য বলা হয়েছে। সারাদেশে সড়ক-মহাসড়কে লাখ লাখ তিন চাকার যান ও মোটরসাইকেলের জন্য শৃঙ্খলা নষ্ট হচ্ছে জানিয়ে সড়ক পরিবহন মন্ত্রী বলেন, সেজন্য নীতিমালাটা খুব জরুরি। মানুষের জীবন আগে, জীবিকা পরে। এক্ষেত্রে জীবিকাকে রক্ষা করতে গিয়ে জীবনকে ঝুঁকিতে ফেলা হচ্ছে।
ঈদযাত্রায় ৫ দিনে ৯২ জনের মৃত্যু: ঈদযাত্রার পাঁচ দিনে সড়কে ৯২ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)। গত ১৩ জুন থেকে ১৭ জুন পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সড়ক দুর্ঘটনায় এসব মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বুধবার এতথ্য নিশ্চিত করেছেন বিআরটিএ’র রোড সেফটি বিভাগের পরিচালক শেখ মোহাম্মদ মাহমুব-ই-রাব্বানী। তবে বিআরটিএ’র তথ্য অনুযায়ী এসময়ে সড়কে দুর্ঘটনা ঘটেছে ৯৫টি। এতে ৯২ জনের প্রাণহানি হয়েছে। সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন আরো ১০৪ জন। তবে নৌ ও রেলপথে দুর্ঘটনা এবং হতাহতের খবর জানা যায়নি। সাধারণত ঈদের আগের সাত দিন, ঈদের পরের সাতদিন এবং ঈদের দিন মোট ১৫ দিনকে ঈদযাত্রা হিসেবে ধরা হয়। সে হিসেবে ঈদযাত্রার সড়কে হতাহতের মোট তথ্য পেতে আরো অপেক্ষা করতে হবে। সূত্রে জানা গেছে, গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় বাস-মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে মনিরুজ্জামান পালোয়ান (৪৫) নামের এক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার বিকেলে গোপালগঞ্জ-পয়সারহাট সড়কের কোটালীপাড়ার ওয়াবদারহাট নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে। কোটালীপাড়া থানা পুলিশ এতথ্য নিশ্চিত করেছে। নিহত ব্যবসায়ী মনিরুজ্জামান মাদারীপুর জেলার কালকিনি উপজেলার ভবানীপুর গ্রামের আলী হোসেন পালোয়ানের ছেলে। তবে কোটালীপাড়া থানা সূত্রে জানা যায়, ব্যক্তিগত কাজ শেষে মোটরসাইকেলে কোটালীপাড়া উপজেলা সদর থেকে নিজ বাড়ি মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার ভবানীপুর গ্রামে ফিরছিলেন মনিরুজ্জামান। ওয়াবদারহাট এলাকায় পৌঁছলে দ্রুতগামী একটি যাত্রীবাহী বাসের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে মনিরুজ্জামান আহত হলে স্থানীয়রা উদ্ধার করে কোটালীপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। হাসপাতালে নেয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক মনিরুজ্জামানকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঈদের দিন সড়কে ১২ জনের প্রাণহানি: ঈদুল আজহার দিনেও থেমে নেই সড়ক দুর্ঘটনা। এদিনে সারাদেশে সড়ক দুর্ঘটনায় ১২ জন নিহত হয়েছে। গত সোমবার দেশের সাত জেলায় মোট আটটি দুর্ঘটনায় এসব প্রাণহানি ঘটে। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রাণহানি হয়েছে গাজীপুরে। এ জেলায় দুটি দুর্ঘটনায় তিনজন নিহত হয়েছে। এছাড়া ময়মনসিংহ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও দিনাজপুরে দুইজন করে এবং বগুড়া, নওগাঁ ও চুয়াডাঙ্গায় একজন করে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছে। ঈদের দিন ভোর পৌনে ৪টার দিকে গাজীপুরের টঙ্গীতে উড়াল সেতুর ডিভাইডারের সঙ্গে ধাক্কা লেগে প্রাণ হারিয়েছেন দেলোয়ার ও রাকিব নামে দুই মোটরসাইকেল আরোহী। একই ঘটনায় গুরুতর আহত হয়ে নাজিম নামে অপর বন্ধু ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন আছেন। এ ঘটনার কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে গাজীপুর সদর উপজেলার হোতাপাড়ায় গাড়ি চাপায় প্রাণ হারান অজ্ঞাতপরিচয় এক ব্যক্তি। একইদিন সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে ঘটে আরেকটি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা। এতে প্রাণ হারান রবিউল খান (৫০) ও হুমায়ুন খান (৪৫) নামে আপন দুই ভাই। দিনাজপুরের বিরামপুরে ঈদের দিনের জন্য সেমাই কিনতে যাওয়ার পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান এম এ কে আজাদ (৭০) নামে এক বীর মুক্তিযোদ্ধা। একই দুর্ঘটনায় তার সঙ্গে মৃত্যু হয় এনামুল হক (৪২) নামে আরেক ব্যক্তির। সকালে দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ মহাসড়কের দিওড় বটতলী নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে। ঈদের দিন সকাল ৭টার দিকে বগুড়ার আদমদীঘিতে বাবার সঙ্গে কোরবানির গরু আনতে যাওয়ার পথে ভটভটি উল্টে প্রাণ হারায় আহোনা আবিদ দোহা (১৪) নামে এক স্কুলছাত্র। বগুড়া-নওগাঁ আঞ্চলিক মহাসড়কের বাবলা তলা নামক স্থানে দুর্ঘটনাটি ঘটে। নিহত দোহা নওগাঁ কেডি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র ছিল। চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ হারান শুকুর হালসানা (৫৫) নামে এক বৃদ্ধ। মসজিদ থেকে নামাজ পড়ে পায়ে হেঁটে বাড়ি ফিরছিলেন তিনি। এ সময় জীবননগর চ্যাংখালি সড়কের পিচমোড়ে পৌঁছালে পিছন থেকে আসা একটি দ্রুতগতির মোটরসাইকেল তাকে ধাক্কা দেয়। স্থানীয়রা তাকে জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। ঈদুল আজহার দিন বেলা ১১টার দিকে নওগাঁর নিয়ামতপুরে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে প্রাণ হারান হৃদয় (১৮) নামে এক তরুণ। একইদিন দুপুরে আরেকটি মর্মান্তিক মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা ঘটে ঈশ্বরগঞ্জে। ঈদ উপলক্ষে মোটরসাইকেল নিয়ে ঘুরতে বেড়িয়ে প্রাণ হারায় রনি (১৮) ও আশিক (১৭) নামে দুই বন্ধু। উপজেলার পৌর সদরের পাইভাকুরী এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে হাইওয়ে পুলিশ দেখে পালানোর চেষ্টার সময় দুর্ঘটনার কবলে পড়ে একটি সিএনজিচালিত যাত্রীবাহী অটোরিকশা। এতে ঘটনাস্থলেই অটোরিকশার চালক নিহত এবং এক যাত্রী আহত হয়েছেন। গত বুধবার বেলা দেড়টার দিকে উপজেলার কুমিরা ইউনিয়নের মগপুকুর এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ঢাকামুখী লেনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ওই অটোরিকশাচালকের নাম মেজবাহ উদ্দিন। তিনি বাড়বকুণ্ড ইউনিয়নের দক্ষিণ মাহমুদাবাদ গ্রামের তেলিপাড়া এলাকার বাসিন্দা। অন্যদিকে আহত যাত্রী মো. আরিফ কুমিরা ইউনিয়নের সোনারপাড়া গ্রামের বাসিন্দা। এ ঘটনায় উত্তেজিত জনতা অভিযোগ করে জানান, চেকপোস্ট বা কোনো সাইনবোর্ড না বসিয়ে ইচ্ছেমতো যানবাহন ধরছিল পুলিশ। ফলে হাইওয়ে পুলিশকে আচমকা দেখে সিএনজি অটোরিকশা পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে এ দুর্ঘটনা ঘটে। মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গোরস্তানের দেয়ালের সঙ্গে ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন অপর এক আরোহী। গত মঙ্গলবার গভীর রাতে উপজেলার কামারখাড়া ইউনিয়নে বেশনাল গোরস্তান এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত দুজন হলেন মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলার আধারা ইউনিয়নের মো. নাসির ছৈয়াল (২৬) ও মোকসেদ গাজী (২৭)। আহত তরুণ হলেন মো. সোহাগ (২৬)। নারায়ণগঞ্জ বন্দরে অজ্ঞাত গাড়ির ধাক্কায় এক কিশোরী ও এক তরুণ নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার বিকেলে বন্দর উপজেলার লাঙ্গলবন্দ এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিরা হলেন নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের কুতুবপুর লাকী বাজার এলাকার বিপুল বিপ্লবের ছেলে মো. অন্তর (২৩) এবং সিদ্ধিরগঞ্জের মিজমিজি এলাকার মো. রফিক মিয়ার মেয়ে তাজনেহার (১৭)। ঈদের দ্বিতীয় দিন বিকেলে তারা মোটরসাইকেল নিয়ে ঘুরতে বের হলে এই দুর্ঘটনা ঘটে। তবে কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রেজাউল হক বলেন, বেলা সোয়া তিনটার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের চট্টগ্রামমুখী লেনে অন্তরের মোটরসাইকেলটিকে অজ্ঞাত একটি গাড়ি ধাক্কা দিয়ে পালিয়ে যায়। এতে মোটরসাইকেল থেকে ছিটকে পড়ে ঘটনাস্থলেই মোটরসাইকেলের চালক অন্তর এবং তার সঙ্গে থাকা আরোহী তাজনেহারের মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে হাইওয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দুজনের মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। একইভাবে দেশের বিভিন্নস্থানে সড়কে প্রাণ গেছে অনেকের
সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ), সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর (সওজ), হাইওয়ে পুলিশসহ সরকারের নানা সংস্থা অনিয়ম রোধে থাকলেও আগেভাগে ত্রুটি ধরা পড়ে না। সংশ্লিষ্ট্ররা বলছেন, দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার সড়ক-মহাসড়কে থামছে না মৃত্যুর মিছিল। ঢাকা-খুলনা ও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে অহরহ ঘটছে দুর্ঘটনা। সাধারণ যাত্রী ও ভুক্তভোগীদের মতে, থ্রি-হুইলার, ট্রাক-পিকআপে যাত্রী পরিবহণ, ফিটনেসবিহীন গাড়ির অবাধ চলাচল, বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালানো, সড়ক সংস্কারে ধীরগতি, প্রশাসনের নজরদারির অভাব ইত্যাদি কারণে সড়কে দুর্ঘটনা ঘটছে। এই সমস্যাগুলো সমাধানের মাধ্যমে দুর্ঘটনা কিছুটা হলেও রোধ করা সম্ভব। তবে সড়ক পরিবহন আইনের ৪৩ ধারা অনুযায়ী, অতিরিক্ত ওজন বহন দণ্ডনীয় অপরাধ। ৮৬ ধারা অনুযায়ী, এ অপরাধের শাস্তি অনধিক এক বছরের কারাদণ্ড বা অনধিক ১ লাখ টাকা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবে দায়ী ব্যক্তি।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স